রবিবার, জুলাই ৬, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

বিএনপি হত্যা ও সন্ত্রাসের রাজনীতির উত্তরাধিকারী: কাদের

বিএনপি হত্যা ও সন্ত্রাসের রাজনীতির উত্তরাধিকার জন্মলগ্ন থেকেই বহন করে চলেছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

তিনি রোববার (৩১ জানুয়ারি) সকালে রাজধানীর আজিমপুরে সেভেন মার্ডার দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের তার সরকারি বাসভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অনুষ্ঠানে যুক্ত হন।

তিনি বলেন, নির্বাচনে জয়-পরাজয় থাকবে কিন্তু বিএনপি পরাজয় মেনে নিতে চায় না বলেই ১৯৯৪ সালের আজকের দিনে ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচনের পরের দিন বিএনপির পরাজিত কাউন্সিলর আবদুল আজিজ পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে সশস্ত্র হামলা চালায়।

নৃশংস ব্রাশ ফায়ারে সেদিন লালবাগের মাটি রক্তে রঞ্জিত হয়েছিল উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, সেদিনের বিজয় আনন্দ বিষণ্ণ বেদনায় রূপ নেয়। যাতে সাতজন আওয়ামী লীগের নেতা প্রাণ হারান।

বিএনপির অপরাজনীতি শুধু ১৯৯৪ সালেই নয়, ২০০১ সালেও তারা ক্ষমতায় এসে ২১ হাজার নেতাকর্মীর রক্তে রঞ্জিত করেছিল বাংলার জনপদ জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, গ্রেনেড হামলার মাধ্যমে হত্যার রাজনীতির ধারাবাহিকতা বহন করে চলছে বিএনপি।

ওবায়দুল কাদের জানান, উগ্র সাম্প্রদায়িকতাকে পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে বিএনপি এখন বাংলাদেশের মেরুদণ্ডতে আঘাত হানতে চায়।

দেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধভাবে সাম্প্রদায়িকতাকে রুখে দিতে প্রস্তুত বলেও জানান ওবায়দুল কাদের।

তিনি বিশ্বাস করেন মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় মানুষ জেগে ওঠেছে বলেই ভাস্কর্য ইস্যু নিয়ে বিএনপি মাঠ গরম করতে সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে।

পৌরসভা নির্বাচন বিষয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, জনগণ বিএনপির অপরাজনীতি প্রত্যাখ্যান করেছে বলেই তাদের এমন পরাজয়। অপরদিকে শেখ হাসিনার উন্নয়নের রাজনীতির প্রতি আস্থার বহিঃপ্রকাশই হচ্ছে আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের নিরঙ্কুশ বিজয়।

আন্দোলন ও নির্বাচনে ব্যর্থ হয়ে বিএনপি এখন সহিংসতার পথ বেছে নিয়েছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, অতীতে তাদের নেতিবাচক রাজনীতির কারণে জনগণ তাদের আর বিশ্বাস করে না।

বিএনপি নির্বাচনে পরাজিত হয়ে শুধু নির্বাচন ব্যবস্থাকেই প্রশ্নবিদ্ধ করছে না, তারা প্রতিহিংসার আগুন জ্বালিয়ে দেয়, তাদের রাজনীতিতে পরমত সহিংসতা নেই বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির অভিযোগ সেখানেই; যেখানে আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছে।

ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের অধীন ওয়ার্ড ও থানা কমিটিগুলো সম্মেলনের মাধ্যমে করার নির্দেশনা দিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ঘরে বসে কোনো কমিটি করা যাবে না।

তিনি ঘরে বসে কমিটি করার ধারা থেকে বের হয়ে আসতে হবে বলেও জানান।

একই রকম সংবাদ সমূহ

‘ওড়না কেড়ে নিয়ে হাত বেঁধে ঝুলিয়ে রাখতো, আর বলতো এখন পর্দা ছুটে গেছে’

একের পর এক ভয়াল অভিজ্ঞতা, শরীরে চিহ্ন, আর মানসিক যন্ত্রণা নিয়ে ফিরেবিস্তারিত পড়ুন

বাংলাদেশ সফর বাতিল করল ভারত

বর্তমানে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে কূটনৈতিক টানাপড়েনের কারণে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড বাংলাদেশবিস্তারিত পড়ুন

দণ্ডিত হলে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ থাকবে না : অ্যাটর্নি জেনারেল

অ্যাটর্নি জেনারেল আসাদুজ্জামান বলেছেন, নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগকে যারা সহযোগিতা করবে তারাও অপরাধী।বিস্তারিত পড়ুন

  • একদিনে ডেঙ্গু শনাক্ত ২৯৪, মৃত্যু নেই
  • ঢাকা আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী মেলোনি
  • জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারের দায়িত্ব অন্তবর্তী সরকারকেই নিতে হবে
  • ৫ আগস্ট ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’, সাধারণ ছুটি ঘোষণা
  • ভুয়া তথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • ২০১৮’র প্রহসনের নির্বাচনের আগে গোপন বৈঠক হয় যেখানে
  • সংসদ নির্বাচনে ৪.৮ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে জাপান
  • ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর কোনো মামলায় প্রথম সাজা শেখ হাসিনার
  • ২০১৮ সংসদ নির্বাচন : রাতের ভোটের দায় স্বীকার করে নুরুল হুদার জবানবন্দি
  • ফুল গিয়ারে জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে কমিশন: সিইসি
  • সেই একান্ত বৈঠকে কী বলেছিলেন প্রধান উপদেষ্টা, জানালেন সিইসি
  • জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গু*লি ছোড়া হয়