রবিবার, আগস্ট ২৪, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ম্যারাডোনা সম্পর্কে জানা-অজানা কিছু তথ্য

ফুটবলের অন্যতম সেরা কিংবদন্তি দিয়াগো ম্যারাডোনা মাত্র ৬০ বছর বয়সেই না ফেরার দেশে চলে গেলেন। শতাব্দীর সেরা ফুটবলার ছোট-খাটো এই মানুষটি দীর্ঘদিন বিশ্ব মাতিয়ে রেখেছেন ফুটবলের জাদুতে। স্মৃতির পাতা থেকে এই মহানায়কের বর্ণাঢ্য জীবনের কিছু তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরা হল:-

* ম্যারাডোনার জন্ম ১৯৬০ সালের ৩০ অক্টোবরে আর্জেন্টিনার রাজধানী বুয়েন্স আইরেসের উপকণ্ঠে। আর্জেন্টিনোস জুনিয়র্সের হয়ে ১৯৭৬ সালের ২০ অক্টোবর মাত্র ১৫ বছর বয়সে পেশাদার ফুটবলে অভিষেক হয় তার।

* জাতীয় দল আর্জেন্টিনার হয়ে ৯১ ম্যাচ খেলেছেন তিনি, করেছেন ৩৪ গোল। দেশের হয়ে চারটি বিশ্বকাপ খেলেছেন ম্যারাডোনা। বিশ্বকাপে কোনো দলের অধিনায়ক হিসেবে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলার রেকর্ড ম্যারাডোনার। ১৬টি ম্যাচে আর্জেন্টিনাকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তিনি।

* বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার হয়ে মোট ২১টি ম্যাচ খেলেছেন তিনি। জাপানে হওয়া ১৯৭৯ সালের যুব বিশ্বকাপে বাজিমাত করা আর্জেন্টিনা দলে ছিলেন ম্যারাডোনা।

* বুয়েন্স আইরেসে ১৯৭৭ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি হাঙ্গেরির বিপক্ষে ১৬ বছর বয়সে আর্জেন্টিনার জার্সিতে অভিষেক।

* বিশ্বকাপের এক আসরে সবচেয়ে ফাউলের শিকার হওয়ার রেকর্ড ম্যারাডোনার।

১৯৮৬ সালের মেক্সিকো বিশ্বকাপে মোট ৫৩ বার তাকে ফাউল করা হয়েছিল।

* বিশ্বকাপে এক ম্যাচে সবচেয়ে বেশিবার ফাউলের শিকার হওয়ার রেকর্ডও তার। ১৯৮২ বিশ্বকাপে ইতালির বিপক্ষে ম্যাচে ২৩ বার ফাউলের শিকার হন তিনি।

* ম্যারাডোনার অধিনায়কত্বে পশ্চিম জার্মানিকে ৩-২ গোলে হারিয়ে ১৯৮৬ বিশ্বকাপ জয় করে আর্জেন্টিনা। ওই আসরে ম্যারাডোনা তার অসামান্য পারফরম্যান্সের স্বীকৃতি হিসেবে জেতেন গোল্ডেন বল।

* ১৯৮৬ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে কোয়ার্টার-ফাইনালে হাত দিয়ে গোল করেন ম্যারাডোনা। ‘হ্যান্ড অব গড’ নামে যে গোলটি এক নামে পরিচিতি। ওই গোল নিয়ে পরে তিনি বলেছিলেন, “ওই গোলটি কিছুটা ঈশ্বরের হাত এবং কিছুটা ম্যারাডোনার মাথা থেকে হয়েছিল। ”

* ২০০৮ সালের অক্টোবরে আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের কোচের দায়িত্ব নেন।

* ম্যারাডোনার বাহুতে আছে চে গেভারা এবং বাঁ পায়ে আছে ফিদেল কাস্ত্রোর ট্যাটু।

* আর্জেন্টিনোর জুনিয়র্স নিজেদের স্টেডিয়ামের নাম দিয়েছে ইস্তাদিও দিয়েগো আর্মান্দো ম্যারাডোনা।

* হ্যান্ড অব গড-গোলের চার মিনিট পর ইংল্যান্ডের বিপক্ষে চোখ ধাঁধানো সেই দ্বিতীয় গোলটি করেছিলেন ম্যারাডোনা। ১৯৮৬ বিশ্বকাপের সেই কোয়ার্টার-ফাইনালে দুর্দান্ত ড্রিবলিংয়ে ইংল্যান্ডের ডিফেন্ডারদের ছিটকে দিয়ে পিটার শিলটনকে পরাস্ত করে স্কোরলাইন ২-০ করেছিলেন। ফিফা এ গোলটিকেই ‘গোল অব দ্য সেঞ্চুরি’ হিসেবে ঘোষণা করে।

* ম্যারাডোনা ফুটবল ইতিহাসের একমাত্র খেলোয়াড় যিনি ট্রান্সফার ফির রেকর্ড দুইবার ভেঙেছেন। ম্যারাডোনা এবং মেসিই কেবল ফিফা বিশ্বকাপ ও ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপে গোল্ডেন বল জিতেছেন।

* ম্যারাডোনা ১৯৮৪ সালে আইরেসে ফিয়ান্সি ক্লদিয়া ভিয়াফানিয়েকে বিয়ে করেন। ভিয়াফানিয়ের বিচ্ছেদ হয় ২০০৪ সালে। ম্যারাডোনার সঙ্গে নানা সময়ে দেখা মিলেছে একাধিক বান্ধবীর।

একই রকম সংবাদ সমূহ

বিমানে ঘুমন্ত নাবালিকাকে ধ*র্ষণ ভারতীয় ব্যবসায়ীর!

মুম্বাই থেকে সুইজারল্যান্ডগামী বিমানের একটি ফ্লাইটে ঘুমন্ত এক নাবালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে একবিস্তারিত পড়ুন

১৩ বছরে প্রথমবার ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী, ‘ঐতিহাসিক’ বলছে ইসলামাবাদ

বাংলাদেশ সরকারের আমন্ত্রণে তিন দিনের সরকারি সফরে ঢাকায় এসেছেন পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ওবিস্তারিত পড়ুন

জাপানে বাংলাদেশ দূতাবাসে এনআইডি সেবা চালু

জাপানের টোকিওতে বাংলাদেশ দূতাবাসে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সেবা কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ICTবিস্তারিত পড়ুন

  • প্রথমবারের মতো গাজা সিটিতে দুর্ভিক্ষের কথা নিশ্চিত করলো আইপিসি
  • ভারতে ‘সস্তা’ রুশ তেলের শীর্ষ উপকারভোগী আম্বানি
  • শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমসিংহে গ্রে*ফতার
  • ভারতের জন্য তেলের দামে ৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা রাশিয়ার
  • গাজাযু*দ্ধে ১৯ হাজার শিশু হ*ত্যা করেছে ই*সরায়েল
  • কলিং ভিসায় ২৪ লাখ ৬৮ হাজার কর্মী নেবে মালয়েশিয়া
  • নাইজেরিয়ায় নামাজের সময় বন্দু*কধারীদের হাম*লা, নিহ*ত ২৭
  • মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিসহ ৪৩ প্রবাসী গ্রে*প্তার
  • যে নীতিতে সরানো হলো রাষ্ট্রপতির ছবি
  • প্রবাসীরা বাংলাদেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • বিদেশে বাংলাদেশি সব মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ
  • নোবেল পুরস্কার চাই ট্রাম্পের, বললেন নরওয়ের মন্ত্রীকে